Wellcome to National Portal
জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৩ জানুয়ারি ২০১৯

গতবছর লিগ্যাল এইড হেল্পলাইনে সেবা নেয় ২১ হাজার জন


প্রকাশন তারিখ : 2019-01-14

গত বছর ২০ হাজার ৮’শ জন আইনগত তথ্যসেবা গ্রহণ করেছেন সরকারি আইনি সহায়তায় জাতীয় হেল্পলাইন ১৬৪৩০ এর মাধ্যমে। টোল ফ্রি এই সেবায় আগ্রহী হচ্ছেন নারীরাও।

 

জাতীয় আইনগত সহায়তা সংস্থার সহকারী পরিচালক ও সিনিয়র সহকারী জজ কাজী ইয়াসিন হাবিব জানান, ২০১৮ সালে ডিসেম্বর পর্যন্ত হেল্পলাইনে আইনি সেবা নেওয়া কুড়ি হাজার আটশ জনের মধ্যে রয়েছেন সাড়ে পাঁচ হাজার নারী।

তিনি বলেন, 'তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রসার ও বিকাশের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে সরকার ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ: ভিশন-২০২১’ ঘোষণা করেছেন। সরকারি সেবাসমূহ তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে দ্রুত জণগণের কাছে নিয়ে আশাই এর মূল উদ্দেশ্য। এ দেশের জনসংখ্যার এক বড় অংশের হাতে মোবাইল ফোন আছে, কাজেই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সরকারি সেবার বার্তা দ্রুত সময়ে জনগণের হাতের মুঠোয় নিয়ে আসা সম্ভব’।

সরকারি আইনি সহায়তা সংস্থার সকল তথ্য সংস্থাটির ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৮ এপ্রিল- ২০১৬-এ ‘সরকারি আইনি সহায়তায় জাতীয় হেল্পলাইন-১৬৪৩০” এর উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের পর থেকেই উক্ত টোল ফ্রি ১৬৪৩০ হেল্পলাইন নম্বরে সারা দেশ থেকে অসহায় ও সাধারণ মানুষ আইনি পরামর্শ ও তথ্যের জন্য ফোন কল করে যাচ্ছে। এ কলসেন্টার থেকে বর্তমানে অফিস চলাকালীন সময়ে আইনগত পরামর্শ, তথ্য সেবা ও লিগ্যাল কাউন্সিলিং সেবাসমূহ দেওয়া হচ্ছে যা অসহায় মানুষের আইনি অধিকার সুরক্ষায় কার্যকর অবদান রাখছে। সরাসরি সংযুক্ত হওয়া ছাড়াও খুদেবার্তা, মোবাইল অ্যাপস এবং ফেইসবুক ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে এই তথ্যসেবা কেন্দ্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায়’।

দেশের দরিদ্র ও অসচ্ছ্বল জনগোষ্ঠী, শ্রমিক, সহিংসতার শিকার নারী-শিশু এবং পাচারের শিকার মানুষের জন্য আইনি সেবা নিশ্চিতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার ২০০০ সালে আইন প্রণয়নের মধ্যদিয়ে এর যাত্রা শুরু করে। পরে এই আইনের অধীনে বিভিন্ন বিধি প্রণীত হয়। বিধিতে কারা আইনি সহায়তা পাবেন তা নির্ধারণ করা হয়। দেশের সবকয়টি জেলা আদালত, চৌকি আদালত এবং সুপ্রিমকোর্টে লিগ্যাল এইড সার্ভিস চালু রয়েছে। তথ্য সূত্র: বাসস।

ইত্তেফাক/অনি/এমআই

জাতীয় হেল্পলাইন ১৬৪৩০ (ফাইল ছবি)।
 অনলাইন ডেস্ক ১৭:৩৩, ১২ জানুয়ারি, ২০১৯